Hare to Whatsapp
তৃণমূল সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জি, মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, কুনাল ঘোষ, দোলা সেন, সুবল ভৌমিক এবং প্রকাশ দাস- এর বিরুদ্ধে ঘটনার তিন বাদে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা নিল খোয়াই থানার পুলিশ
By Our Correspondent
আগরতলা, আগষ্ট ১১, : তৃনমূল কংগ্রেস দলের সর্ব ভারতীয় সাধারস সম্পাদক সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জী, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রী
ব্রাত্য বসু, সাংসদ দোলা সেন, কুনাল ঘোষ, রাজ্যের তৃনমূল নেতা সুবল ভৌমিক এবং প্রকাশ দাসের বিরোদ্ধে সরকারী কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগ এনে খোয়াই থানা রবিবার গভীর রাতে একটি স্বতপ্রনোদিত মামলা গ্রহন করেছে। এই খবর প্রকাশ পেতেই রাজ্য সহ বঙ্গে তৃনমূল শিবিরে হইচৈই শুরু হয়েছে। মামলাটি রুজু হয়েছে খোয়াই থানা কেইস নম্বর - ৭৭/২০২১ ভারতীয় দন্ডবিধীর ১৮৬/৩৪ ধারায়।
শনিবার তৃনমূল কংগ্রেস দলের আমাবাসায় রাজনৈতিক কর্মসূচীতে বিজেপি'র আক্রমনের ঘটনার পর রবিবার তৃনমূল কংগ্রের বঙ্গের দেবাংশু ভট্টাচার্য, সুদীপ রাহা, জয়া দত্ত, আশিষ লাল সিং সহ চৌদ্দ জনকে গ্রেপ্তার করে খোয়াই থানা। তার পরেই রবিবার খোয়াই থানায় ছুটে আসে তৃনমূল কংগ্রেসের সাধারন সম্পাদক সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জী, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, সাংসদ দোলা সেন, কুনাল ঘোস সহ এক ঝাক তৃনমূল নেতৃত্বরা। অভিষেক ব্যানার্জী সহ দলের নেতৃত্বরা খোয়াই থানায় এসে পুলিশ আধিকারিকদের সাথে চৌদ্দজনের গ্রেপ্তারের কারন নিয়ে দীর্ঘ সময় বাক যুদ্ধ করেন । প্রায় পাঁচ ঘন্টা অভিষেক ব্যানার্জী খোয়াই থানায় অবস্থান করেন। রবিবারের এই রাজনৈতীক উত্তেজনার পর মঙ্গলবার গভীর রাতে রাজ্য পুলিশের সদর দপ্তরের নির্দেশে খোয়াই থানা স্বতপ্রনোদিত ভাবে সরকারী কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগ এনে ভারতীয় দন্ডবিধীর ১৮৬/৩৪ ধারায় খোয়াই থানায় মামলা রজু করেছে। যদিও মামলাটি জামিনযোগ্য ধারায়। তার পরেও এই খবর বুধবার প্রকাশ পেতেই রাজ্য ও বঙ্গে শুরু হয়েছে রাজনৈতীক তরজা। নানান প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে রাজ্য পুলিশের এই মামলা গ্রহনকে কেন্দ্র করে।