Hare to Whatsapp
২৩শে জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে ৪ দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসুচি
নিজস্ব প্রতিবেদন
আগরতলা, জানুয়ারি ২৩, ২০২৪: রাজ্যে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করা হবে। প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপনের অঙ্গ হিসেবে ২৩শে জানুয়ারি সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে নেতাজী সুভাষ বিদ্যানিকেতনের মাঠে নেতাজী জন্মজয়ন্তী উদযাপন করা হবে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা। সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে নেতাজী সুভাষ বিদ্যানিকেতন থেকে ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বেরিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন পথ পরিক্রমা করবে। বিকাল ৫টা ৩০ মিনিটে রবীন্দ্র কাননে ৪ দিনব্যাপী পুস্প ও বাহারী পাতা প্রদর্শনীর উদ্বোধন হবে। বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট থেকে রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে অনুষ্ঠিত হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
২৪ জানুয়ারি এমবিবি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে দৃষ্টিহীনদের মধ্যে প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ। বিকেল ৩টায় স্বামী বিবেকানন্দ ময়দানে হবে মহিলাদের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ। বিকেল ২টা থেকে রবীন্দ্রকাননে হবে বসে আঁকো ও আলপনা প্রতিযোগিতা। রবীন্দ্রকাননেই সন্ধ্যা ৬টা থেকে হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। ২৫ জানুয়ারি সকাল ৭টায় উমাকান্ত একাডেমি প্রাঙ্গণ থেকে ক্রসক্রান্টি দৌড় অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১১টায় রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে ১নং হলে হবে জনজাতি লোকনৃত্য প্রতিযোগিতা। বিকেল ৩টায় রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সন্ধ্যা ৬টা থেকে রবীন্দ্রকাননে হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং পুস্প ও বাহারী পাতা প্রদর্শনীর পুরস্কার বিরতণ।
২৬ জানুয়ারি সূর্যোদয়ের সাথে সাথেই সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে গান্ধীঘাটের গান্ধীবেদীতে, সকাল ৭টায় এলবার্ট এক্কা পার্কের শহীদ বেদীতে, সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে সচিবালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ৯টায় আসাম রাইফেলস ময়দানে রাজ্যপাল ইন্দ্রসেনা রেড্ডি নাল্লু আনুষ্ঠানিভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন এবং সম্মিলিত বাহিনীর কুচকাওয়াজে অভিবাদন গ্রহণ করবেন। অনুষ্ঠানে একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হবে। সকাল ১০টা ৩০মিনিটে বিভিন্ন হাসপাতালে রোগী, অনাথ আশ্রম ও দুঃস্থ আবাসের আবাসিকদের মধ্যে ফল ও মিষ্টি বিতরণ করা হবে। দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে প্রজ্ঞাভবনে প্রাক্তন সৈনিকদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। বিকাল ৪টায় রাজভবনে হবে ঘরোয়া অনুষ্ঠান। বিকাল ৫টা ৩০ মিনিট থেকে রবীন্দ্রকাননে হর্টিকালচার প্রদর্শনীর পুরস্কার বিতরণ করা হবে। সন্ধ্যা ৬টায় রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনের ১নং হলে রাজ্যভিত্তিক জনজাতি লোকনৃত্য অনুষ্ঠানের পুরস্কার বিতরণ করা হবে। রাত ৮টা ৩০ থেকে মহারাণী তুলসীবতী বালিকা বিদ্যালয়ে জনজাতি নেতৃবৃন্দের সাথে নৈশ প্রীতিভোজ অনুষ্ঠিত হবে।