Hare to Whatsapp
রাজ্যের প্রাণীপালকদের আর্থ সামাজিক মানোন্নয়নে সরকার অগ্রাধিকার দিয়েছে : প্রাণীসম্পদ বিকাশ মন্ত্ৰী
নিজস্ব প্রতিবেদন
আগরতলা, ডিসেম্বর ২৪, : রাজ্যের অর্থনৈতিক বিকাশে প্রাণীপালন হচ্ছে অন্যতম ক্ষেত্র। রাজ্যের প্রাণীপালকদের আর্থ সামাজিক মানোন্নয়নে সরকার অগ্রাধিকার দিয়েছে। ২৩ ডিসেম্বর উত্তর ত্রিপুরা জেলায় মুখ্যমন্ত্রী প্রাণীপালক সম্মান নিধি প্রকল্পের সূচনা করে প্রাণীসম্পদ বিকাশ মন্ত্রী সুধাংশু দাস একথা বলেন। ধর্মনগরের অর্ধেন্দু ভট্টাচার্য স্মৃতি ভবনে এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ধর্মনগর পুর পরিষদের চেয়ারপার্সন প্রদ্যুৎ দে সরকার, প্রাক্তন বিধায়ক মলিনা দেবনাথ, যুবরাজনগর পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান শ্রীপদ দাস, কালাছড়া পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান টিংকু শর্মা, প্রাণীসম্পদ বিকাশ দপ্তরের অধিকর্তা ডা. এন কে চঞ্চল, দপ্তরের উত্তর জেলার উপঅধিকর্তা ডা. এল রায়বা প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উত্তর ত্রিপুরা জিলা পরিষদের সভাধিপতি ভবতোষ দাস।
অনুষ্ঠানে প্রাণীসম্পদ বিকাশ মন্ত্রী সুধাংশু দাস আরও বলেন, আমাদের রাজ্যের বেশিরভাগ মানুষ কৃষক। কৃষির পাশাপাশি অনেকেই পশুপালনও করে থাকেন। রাজ্যের অর্থনৈতিক বিকাশে প্রাণীপালকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তাই সরকার প্রাণীপালকদের উৎসাহিত করতে বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী প্রাণীপালক সম্মান নিধি প্রকল্পে রাজ্যের প্রতিটি ব্লকের ৫০ জন করে সুবিধাভোগীকে সহায়তা দেওয়া হবে। উত্তর ত্রিপুরা জেলার ৮টি ব্লকের ৪০০ জন প্রাণীপালককে এই প্রকল্পে ৬ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। আজ অনুষ্ঠানে ৮ জন প্রাণীপালককে এই সহায়তা দেওয়া হয়েছে। তাছাড়াও রাষ্ট্রীয় কৃষি বিকাশ যোজনায় তিনজন প্রাণীপালককে মিনি হ্যাচারি মেশিন দেওয়া হয়েছে।