Hare to Whatsapp
স্বসহায়ক দলগুলি গ্রামীণ অর্থনীতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছে : পর্যটনমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদন
আগরতলা, আগষ্ট ১০, : রাজ্যের স্বসহায়ক দলগুলি গ্রামীণ অর্থনীতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছে। রাজ্য সরকারও স্বসহায়ক দলগুলির সদস্যাদের স্বনির্ভর করে তোলার প্রচেষ্টা নিয়েছে। ৯ আগস্ট জিরানীয়ার অগ্নিবীণা হলে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পরিবহণ ও পর্যটনমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী একথা বলেন। জিরানীয়া নগরপঞ্চায়েতের স্বসহায়ক দলগুলির সদস্যাদের পক্ষ থেকে আজ অগ্নিবীণা হলে এক অনুষ্ঠানে পরিবহণ ও পর্যটনমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরীকে সংবর্ধনা জানানো হয়। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পর্যটনমন্ত্রী বলেন, জিরানীয়া নগরপঞ্চায়েত এলাকায় ৮২টি স্বসহায়ক দল রয়েছে। আগামী দিনে নগরপঞ্চায়েত এলাকায় স্বসহায়ক দলগুলির সংখ্যা আরও বাড়াতে হবে। তিনি বলেন, স্বসহায়ক দলের সদস্যারা স্বনির্ভর হলেই রাজ্যের আর্থিক বুনিয়াদ সুদৃঢ় হবে।
অনুষ্ঠানে জিরানীয়া নগরপঞ্চায়েতের চেয়ারপার্সন রতনকুমার দাস বলেন, মহিলাদের স্বশক্তিকরণের জন্য রাজ্য সরকার অগ্রাধিকার দিয়েছে। জিরানীয়া পঞ্চায়েত সমিতির ভাইস চেয়ারম্যান প্রীতম দেবনাথ বলেন, শুধু গ্রামীণ এলাকা নয়, নগর এলাকাতেও অর্থনৈতিক বিকাশে স্বসহাক দলগুলির ভূমিকা অপরিসীম। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জিরানীয়া পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান মঞ্জু দাস, জিরানীয়া নগরপঞ্চায়েতের ভাইস চেয়ারপার্সন রীতা দাস প্রমুখ। অনুষ্ঠানে স্বসহায়ক দলগুলির পক্ষ থেকে পরিবহণ ও পর্যটনমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরীর হাতে স্মারক উপহার তুলে দেওয়া হয়।