Hare to Whatsapp
মুখ্যমন্ত্রীর সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে ‘ইন্সপ্যায়ার অ্যাওয়ার্ড-মানাক' প্রতিযোগিতায় বিজয়ীরা
নিজস্ব প্রতিবেদন
আগরতলা, এপ্রিল ৫, : মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডাঃ) মানিক সাহার সাথে ৪ এপ্রিল সচিবালয়ের অফিস কক্ষে নতুনদিল্লিতে আয়োজিত জাতীয়স্তরে ‘ইন্সপ্যায়ার অ্যাওয়ার্ড-মানাক' প্রতিযোগিতা বিজয়ী রাজ্যের দুইজন ক্ষুদে বিজ্ঞানী সৌজন্যমূলক সাক্ষাতে মিলিত হয়৷ এই দুইজন ক্ষুদে বিজ্ঞানী হলো আগরতলার শিশু বিহার স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্রী মধুরিমা দাস এবং মোহনপুরের জগৎপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্র সাকিল সাহা। সাক্ষাতকারকালে মুখ্যমন্ত্রী তাদের দুইজনের হাতে শুভেচ্ছা স্মারক তুলে দেন। মুখ্যমন্ত্রী তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যত কামনা করেন। সাক্ষাতকারের সময় উচ্চ শিক্ষা দপ্তরের অধিকর্তা এন সি শর্মা উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য মধুরিমা দাস এবং সাকিল সাহাকে বিজ্ঞানক্ষেত্রে তাদের উদ্ভাবনী বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারা বিকাশের জন্য পুরস্কৃত করা হয়।
এছাড়াও সচিবালয়ের অফিস কক্ষে আজ মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডাঃ) মানিক সাহার সাথে ত্রিপুরা থেকে ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পস অফিস ট্রেনিং একাডেমিতে নির্বাচিত ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পস (এন.সি.সি) পার্থ প্রতিম ভট্টাচাৰ্য্য সৌজন্যমূলক সাক্ষাতকারে মিলিত হন। সাক্ষাতকার পর্বে মুখ্যমন্ত্রী এন সি সি স্বেচ্ছাসেবীকে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন। আলোচনাকালে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের যুব সমাজকে সুশৃঙ্খল এবং দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এন সি সি-র বিরাট ভূমিকা রয়েছে। উল্লেখ্য পার্থ প্রতিম ভট্টাচাৰ্য্য আগরতলার মহারাজা বীর বিক্রম কলেজের ছাত্র। মুখ্যমন্ত্রী পার্থ প্রতিম ভট্টাচার্য্যের সুশৃঙ্খল ও উজ্জ্বল ভবিষ্যত কামনা করেন। সাক্ষাতকারকালে কর্ণেল রাজ মান্নার, উচ্চ শিক্ষা দপ্তরের অধিকর্তা এন সি শর্মা ছাড়াও এন সি সি-র পদস্থ আধিকারিকরাও উপস্থিত ছিলেন।