Hare to Whatsapp
টিসিএস এবং টিপিএস গ্রেড-টু পরীক্ষার ফলাফল ঘোষিত, সেরাদের তালিকায় আবারও স্কুল অব সায়েন্স-এর প্রাধান্য।
By Our Correspondent
আগরতলা, মার্চ ৩, : রাজধানী শ্যামলীবাজারস্থিত স্কুল অব সাইন্স আরও একবার সবার নজর কাড়লো সদ্য প্রকাশিত টিসিএস এবং টিপিএস গ্রেড-টু ২০২০ পরীক্ষার ফলাফলের মাধ্যমে। টিসিএস এবং টিপিএস গ্রেড-টু পরীক্ষায় সর্বমোট ২৪ জন ছাত্রছাত্রী এই প্রতিষ্ঠান থেকে সফলতা অর্জন করেছেন। এখানে উল্লেখ্য চূড়ান্ত বাছাইয়ে এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৫ জন টিসিএস গ্রেড-টু এবং ৯ জন এই টিপিএস গ্রেড-টু পরীক্ষায় সফলতা অর্জন করেছেন। এই প্রতিষ্ঠানে ছাত্র পুষান কান্তি মজুমদার উক্ত পরীক্ষায় ৫৭৪.২৫ নম্বর পেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন। টিসিএস গ্রেড-টু তে এই প্রতিষ্ঠানের ছাত্রী কাবেরী নাথ শীর্ষ স্থান অধিকার করেছেন (৫৩২.৭৫)। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছেন অভিজিত মজুমদার (৫৩৭.৭৫)। তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন প্রীতম দেবনাথ (৫৩২.৭৫)। পঞ্চম স্থান অধিকার করেছেন অমিত চন্দ (৫২৬.২৫)। ষষ্ঠ স্থান অধিকার করেছেন তুষার আলম (৫২০)। একাদশতম স্থান অধিকার করেছেন সৌরভ আল আমন (৫০৫.৭৫)। পনেরতম স্থান অধিকার করেছেন দেবপ্রিয়া দাস (৪৯৩)। আঠারতম স্থান অধিকার করেছেন ওবেদ লুংমৌনা ডার্লং (৪৭৯)। উনিশতম স্থান অধিকার করেছেন সপ্তপর্নী মজুমদার (৪৭৮)। কূড়িতম স্থান অধিকার করেছেন প্রণয় দাস (৪৭৭)। বাইশতম স্থান অধিকার করেছেন সাগর দেববর্মা (৪৬৭.৫)। চব্বিশতম স্থান অধিকার করেছেন সুমিত কুমার দাস (৪৬০.৫)। ছাব্বিশতম স্থান অধিকার করেছেন পাচাল দেববর্মা (৪৫৫.২৫)। সাতাশতম স্থান অধিকার করেছেন রাউতফেলা ডার্লং (৪৪০)। আঠাশতম স্থান অধিকার করেছেন শ্রীকান্ত চক্রবর্তী (৪২৭)।
এখানে উল্লেখ্য যে, টিসিএস গ্রেড-টু তে ১০ জনের মধ্যে ৯ জনই এই প্রতিষ্ঠান থেকে সফলতা অর্জন করেছেন। প্রথম স্থানাধিকারী হলেন পুষান কান্তি মজুমদার (৫৭৪.২৫) দ্বিতীয় স্থানধিকারী হলেন সুতপা দেব (৪৯০.২৫) তৃতীয় স্থানাধিকারী হলেন দেবাঞ্জলি রায় (৪৮৬)। পঞ্চম স্থানাধিকারী হলেন সমুদ্র দেববর্মা (৪৮১.৭৫)। ষষ্ঠ স্থানাধিকারী হলেন প্রসেঞ্জিত রায় (৪৬০.৫)। সপ্তম স্থানাধিকারী হলেন প্রসেঞ্জিত নট্ট (৪৫৫.৫)। অষ্টম স্থানাধিকারী হলেন লীমা দেববর্মা (৪২৪.২৫)। নবম স্থানাধিকারী হলেন নরবাহাদুর রিয়াং (৪২০.৭৫) এবং দশম স্থানাধিকারী হলেন বি জরিনপুইয়া (৪১৯.৭৫)। রাজ্যের বুকে এই ধরনের প্রতিযোগীতা মূলক পরীক্ষার প্রস্তুতির প্রথম প্রতিষ্ঠান স্কুল অব সায়েন্স নিজস্ব সুনাম ও দায়বদ্ধতার কথা মাথায় রেখে আন্তরিক কাজকর্মের প্রমান রাখছে প্রতিটি ক্ষেত্রে অসাধারন সাফল্যের মধ্য দিয়ে।