মানুষ কি সত্যিই এখন আগের মত বই পড়ে না? বই বিক্রি কমে গেছে?

অভিজিৎ দেব

বইমেলায় মেলা বই। এই আপ্তবাক্যটি কার, মনে পড়ে না। মেলা মানে একদিকে মিলনক্ষেত্র, আবার মেলা মানে অনেক,প্রচুর। সে অর্থে বইমেলায় সত্যিই থাকে অনেক বই। বিভিন্ন মলাটের,বিভিন্ন রঙের বই। ভিন্ন প্রকাশনায় ভিন্ন ভিন্ন লেখকের বই। অন্য মেলা থেকে বইমেলা পৃথক এখানে। প্রথম বইমেলার ইতিহাস অবশ্য নতুন। বিশ্বের সবচেয়ে বড় বইমেলা এখন যেখানে অনুষ্ঠিত হয়, জানা মতে, জার্মানির সেই ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরেই পৃথিবীর প্রথম বইমেলা হয়েছিল। এর ইতিহাস ৫০০ বছর পুরোনো। ভেন্যু হলো ফ্রাঙ্কফুর্টার মেসে। ১৪৭৮ সাল থেকেই এখানে বইমেলা হতো এবং তা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। রাজা অষ্টম হেনরি নাকি স্যার টমাস বোডলিকে এই বইমেলায় পাঠিয়েছিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন লাইব্রেরির জন্য বই কিনতে। ফলে বইমেলার কদর ছিলই। এদিকে মানুষ যত আধুনিক আর মননশীল হল,বাড়লো জ্ঞানচর্চা। জ্ঞানচর্চার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকলো বইপ্রকাশ। প্রকাশিত বইয়ের আলোকিত সমাহার বইমেলা। আজকের যুগে কলকাতায় বইমেলা হয়, ঢাকায় বইমেলা হয়, দিল্লী,মুম্বাই সহ আরও অনেক শহরেই বইমেলা বসে। বইমেলার আয়োজন হয় আমাদের ছোট শহর আগরতলাতে। অন্য শহরের মত আগরতলা বইমেলাতেও নতুন বইয়ের আবরণ উন্মোচন সংখ্যায় একেবারে কম নয়। বাড়তি বইয়ের সংখ্যার সঙ্গে পাঠক এবং বইক্রেতার সংখ্যা বাড়ছে কি না,বিতর্ক এ নিয়ে। সে বিতর্ক করুন শাশ্বতজনেরা। আমরা বইমেলা নিয়ে কিছু আলোচনাতে মনোনিবেশ করি।

আগরতলা বইমেলা ২০২৪ আর মাত্র একদিন বাকি ।শহরের বারো মাসে তের পার্বণের একটি যখন বইমেলা,তখন আগরতলা শহরের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও তার গুরুত্বকে খেয়াল করে আগরতলা বইমেলা পা দিল তার বেয়াল্লিশ তম বর্ষে। চার দশকের বেশি সময় ধরে কোন শহরের বুকে টানা বইমেলা হওয়া নিঃসন্দেহে গৌরবের। আগরতলা সে গৌরবের অধিকারী হয়েছে। তাছাড়া ত্রিপুরার রাজ আমল এবং পরবর্তী কালখণ্ড জ্ঞানচর্চার পরম্পরায় সমৃদ্ধ। সেই গর্বিত অতীতের পরম্পরা বহন করতে করতে শহর আগরতলার বইমেলা তৎকালীন রবীন্দ্র ভবন, শিশু উদ্যান আর উমাকান্ত স্কুলের উঠোন ছেড়ে আজ পৌঁছে গেছে শহর সংলগ্ন হাপানিয়ার উন্নত আলোকিত মঞ্চে।আধুনিক ব্যবস্থাপনার চমক দেখা যাচ্ছে সেখানে। হাপানিয়ায় প্রকাশনা সংস্থা যেমন বেড়েছে,বেড়েছে বিদেশী প্রকাশকের সংখ্যা।এতে ধারে ভারে আগরতলা বইমেলা আজ বেশ গুরুগম্ভীর। সেখানে বইপ্রকাশ হচ্ছে। নামকরা লেখক,কবি শিল্পীরা আসছেন,কথা বলছেন। উপস্থিত দর্শকদের সামনে তুলে ধরছেন তাঁদের শ্রমসাধনার কথা। পাঠক শুনছেন, হাতে তুলে নিচ্ছেন বই,নতুন বইয়ের গন্ধ নিচ্ছেন উল্টেপাল্টে, কয়েক পাতা পড়েও নিচ্ছেন। ভালো লাগলে কিনে নিচ্ছেন। এই হল বইমেলার চিত্র। তবে বিতর্ক আছে। মানুষ আজকাল বই কিনছেন না।এটা বিতর্ক। সেই বিতর্কে দ্বিধা আর প্রশ্ন নিয়ে ধলেশ্বর রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ ইন্দ্রাত্মানন্দ মহারাজের চরণে হাজির হওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল। মহারাজ পুরো বিপরীত বক্তব্য রাখলেন। এত এত বই যে ছাপছে উদ্বোধন কার্যালয় প্রতিবছর,সেগুলো তবে কোথায় যাচ্ছে! মহারাজ পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে চুপ করিয়ে দিলেন। দ্বিধা দূর হল। সত্যিই সব প্রকাশনার সব বই বিক্রি না হলেও বিরাট অংশের বই আটকে থাকছে না। এত বই তবে মানুষের কাছেই যাচ্ছে। কিছু মানুষ বই কিনছেন তবে ।তথাপি বই কেনা কমিয়েছে লোকে, এই অভিযোগ ওঠছে। সে অভিযোগ অসত্য নয়। অনলাইন সংস্থা আমাজন, ফ্লিপকার্ট বইপ্রেমীদের বইয়ের চাহিদা পূরণ করছে। বাড়িতে বসে পাওয়া যাচ্ছে মনের মত বই। ভিড় ঠেলে বইয়ের দোকানে পাড়ি জমানোর আগ্রহ ক্রমাগত হারাচ্ছে মানুষ। সাথে পিডিএফ সংস্কৃতি হয়েছে দোসর। ব্যস্ত মানুষের সঙ্গী যে স্মার্টফোন,তাতে মুহূর্তে ডাউনলোড হয়ে যাচ্ছে পিডিএফ। বহু দুর্মূল্য বই বিনা খরচায় পাঠকের ল্যাপটপবন্দী হয়ে যাচ্ছে। পাঠকের কোন লোকসান এতে না হলেও লোকসান হচ্ছে প্রকাশকের। পিডিএফ দৌরাত্ম্যে বইলেখা থেকে প্রকাশনা পর্যন্ত দীর্ঘ ব্রতসাধনার খবর পাঠকের কাছে পৌঁছে না। পৌঁছলেও পাঠক সম্যক উপলদ্ধি করতে বাধ্য থাকেন না। অনভিপ্রেত অনাগ্রহের কারণে মার খায় বইশিল্প । বই আজকাল কম কেনে মানুষ, এই অভিযোগ এভাবে বাস্তবতা পায়। তবু বই লেখা থেমে থাকে না। শ্রমসাধ্য লেখালেখির যে কাজ আজও চলে আসছে,তার গল্প জুড়ে আছে পশ্চিম এশিয়ার প্রাচীন আক্কাড দেশের রাজা প্রথম সারগণের কন্যার সঙ্গে। কন্যার নাম এনহেদুয়ান্না। এনহেদুয়ান্না দেবী ইনান্নার উপাসনা করতেন। ইনান্না ছিলেন প্রেম ও যুদ্ধের দেবী।সেই দেবীর উদ্দেশ্যে কিছু গীতিকথা রচনা করে এনহেদুয়ান্না তা মাটির ফলকে উৎকীর্ণ করেন খ্রিস্টজন্মের প্রায় ২৩০০ বছর আগে। তাতে নিজের নামও স্বাক্ষর করেছিলেন তিনি। কোন্ লিপিতে সে স্বাক্ষর,এই প্রশ্ন প্রতিবেদককে বিড়ম্বনায় ফেললেও যা পাঠককে আনন্দ দেবে তা হল,ইতিহাস বলছে এই এনহেদুয়ান্নাই পৃথিবীর প্রথম লেখক ।সাধনার শুরু সেখান থেকেই। ক্রমে এই চর্চা আজকের আধুনিক রূপ ধারণ করে বইমেলাতে আত্মপ্রকাশ করেছে। এই প্রচেষ্টা সময় নিয়ে সফলতা পেয়েছে। আজ যতই আমাজন,ফ্লিপকার্ট আসুক কিংবা হোক পিডিএফের বাড়াবাড়ি, বইমেলা একারণে বইমেলা-ই। বইমেলার তুলনা কোনকালেই কোনকিছু সঙ্গে হয় না। বইমেলা প্লেটে সাজানো ফ্রুট স্যালাডের মত। বিভিন্ন ফল টুকরো করে যেমন একত্রে একটি প্লেটে সাজিয়ে পরিবেশন করা হয়,বইমেলাতেও হাজারো বই তাকে তাকে সাজানো থাকে। তুলনাটি খুবই সহজ এবং প্রাসঙ্গিক। ফলাহার যেমন স্বাস্থের জন্য, তেমনি বই যোগায় মানসিক স্বাস্থ্য। বইমেলা জ্ঞানচর্চার সেই আবহ তৈরি করে।সেখানে হাতের কাছে শত শত বই। সেখানে বইয়ের পাতা উল্টানো আছে, নতুন বইয়ের গন্ধ শুঁকে নেওয়া আছে, বই আলতো করে বুকে চেপে ধরা আছে। সব বই বুকে চেপে ধরার অনুভূতি না জাগালেও কিছু বই আছে যার হঠাৎ-প্রাপ্তি পাঠককে ভেতর থেকে নাড়িয়ে দেয়। পাঠক আনন্দিত হয়। বইটির সঙ্গে পাঠক খুঁজে পায় অন্তরের হারানো অচিনপুরের স্মৃতি, যে স্মৃতি একান্তই পাঠকের নিজের। স্মৃতিতে জড়িয়ে থাকে পাঠকের ফেলে আসা জীবন। সেই স্মৃতিচারণ পাঠককে আনমনা করে। মনে পড়ে তার গ্রাম, তার স্কুল, স্কুলের মাঠ, মাটির ঘর, গোবর লেপা উঠোন,উঠোনের পাশের তুলসীতলা যেখানে রোজ জ্বলতো সন্ধ্যা প্রদীপ। মনে পড়ে মেঠো পথ ধরে লাঙল কাঁধে হালের বলদ নিয়ে কৃষকের ঘরে ফেরা, তার মুখের হুরর হুরর শব্দ, সন্ধ্যায় গাঙচিলের উড়াউড়ি, বসন্তে কুকিলের ডাক, বর্ষায় ঘরের চালের ঝমঝম শব্দ,জলে ডুবে থাকা মাঠঘাট, ঘন কাজল মেঘের বুক চিরে উড়ে যাওয়া সাদা বকের পাল, ঝড়ে টুপটাপ আম পড়া।এই সবকিছু পাঠকের মনে পড়ে। মনে পড়ে ঠাকুরমার ঝুলি আর কতশত রূপকথার গল্প। এসব অনুভূতি অনলাইনে কেনা বইও পাঠককে দিতে পারে । তবে সমস্যা আছে। অনলাইনে বই পেতে অপেক্ষা করতে হয় অন্তত সাতদিন।কে বলতে পারে ততদিনে পাঠকের সেই সূক্ষ্ম অনুভূতিটিই হয়তো আবার হারিয়ে যাবে। অথচ বইমেলায় কাঙ্ক্ষিত বই মেলে হাতে হাতে। বইমেলায় অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় মুহূর্তে। বইমেলা থেকে বই সঙ্গে করে পাঠক ঘরে ফেরে। রাতে সদ্য কেনা বইয়ের পাতা ছুঁয়ে দেখতে দেখতে পাঠক হারায় ভাবের জগতে। আনমনা হয় উপন্যাসের মাধুর্যে। নিজের মুখোমুখি হতে পাঠক দাঁড়ায় এসে জানালার পাশে কিংবা এক চিলতে ঝুল বারান্দা হয় তার নিশিসঙ্গী। ঘড়ির কাটা টিকটিক এগিয়ে চলে। রাত গভীর হয়। কালো অন্ধকারের দিকে নির্নিমেষ তাঁকিয়ে নিবিষ্ট পাঠক এঁকে চলে স্বপ্নের রঙিন ক্যানভাস। যতই কালো হোক রাত, কালো হরিণ চোখ ঠিক ধরা দেয় তার সামনে। লিখে ফেলতে চায় অজান্তে দুটো কবিতার লাইন। কবিরূপে ভাস্বর হয়ে উঠে সে শুধুই নিজের কাছে। সেই অচিনপুরের খবর সে জানান দেয় না কাউকে। বই আর বইমেলার সার্থকতা এখানেই। মানুষকে ভাবনার জগতে দোল খাওয়ায়। একারণে ই-বুক আজকের ফ্যাশন হতে পারে, বইপ্রেমীদের প্রাণ নয়। ই-বুকে নেই নতুন বইয়ের গন্ধ ,নেই পড়তে পড়তে বই বুকে নিয়ে ঘুমিয়ে পড়ার কাল। এসব না থাকলে পাঠ সুখের অনাবিল আনন্দ কী করে পাবে পাঠক,প্রশ্ন জাগে। ফলে বই আজও সমাদৃত পাঠকমহলে। তারপরেও যুগের নিয়মেই নাকি পাঠক কমছে। কমছে বই কেনা। প্রথম আলো পত্রিকার উদ্যোগে ২০১৯ সালে ওআরজি-কোয়েস্ট একটি জরিপ পরিচালনা করেছিল। সেখানে তরুণদের বই পড়ার হার আগের দুই বছরের চেয়ে সেই বছরে ৬ শতাংশ কমেছে বলে তথ্য উঠে এসেছে। জরিপের ফল প্রথম আলোতে ছাপা হয়েছিল ২০১৯ সালের ২৫ ডিসেম্বরে। এখন ২০২৪। মাঝখানে পেরিয়ে গেছে ভয়ংকর করোনাকবলিত ২০২০ সাল। সারা বছরই মানুষ ঘরবন্দী অবস্থায় কাটিয়েছে। তাহলে কি ঘরে বসে মানুষ আবার বইয়ের কাছে ফিরেছে? বেশি বেশি বই পড়েছে?উত্তর নেই। তবে গবেষণা বলছে বইপড়ুয়া জাতি হিসেবে বিশ্বের বুকে স্থান করে নিয়েছে ভারতীয়রা। শীর্ষ বইপড়ুয়া জাতির তালিকায় টানা দুই বছর ধরে প্রথম স্থান অধিকার করে আছে ভারতের মানুষ। ২০২০ সালে ভারতের মানুষ সপ্তাহে ১০ ঘণ্টা ৪২ মিনিট ব্যয় করেছে বইপড়ার পেছনে। ১৩৫ কোটি জনসংখ্যার দেশে জনসংখ্যার আধিক্যের কারণেই ভারতীয়রা বইপড়ার দিক থেকে এগিয়ে থাকবে, এটা স্বাভাবিক। তবে আনন্দের কথা হল ভারতের যাঁরা মোটামুটি শিক্ষিত, তাঁরা বইপড়ার পেছনে বেশি সময় ব্যয় করেন। ভারতের পরের অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ড। তারা পড়ছেন সপ্তাহে ৯ ঘণ্টা ২৪ মিনিট। তৃতীয় অবস্থানে আছে চীন। চীনের মানুষ বই পড়েছে সপ্তাহে ৮ ঘণ্টা। তালিকার একেবারে পাদদেশে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিনরা সবচেয়ে কম সময় ব্যয় করেছে বই পড়ার পেছনে—মাত্র ৫ ঘণ্টা ৪২ মিনিট। তাহলে বোঝা গেল, আশার আলো রয়েছে এখনও। ভারতে বই পড়ে না মানুষ, এই গেল গেল রব তোলার সময় বোধকরি এখনও আসেনি। তবে আত্মতুষ্টির জায়গাও নেই। ভারতের ঐতিহ্য হল জ্ঞানচর্চা। প্রাচীন ভারতের ইতিহাস সে কথা বলে। ভারতকে তাই বৌদ্ধিকচর্চার অভ্যাসের বিষয়ে আরোও মনোযোগী হতে হবে। মনোযোগী হতে হবে অভিভাবকদের। সন্তানের হাতে মোবাইল কম, বই তুলে দিতে হবে বেশি। বাড়াতে হবে শ্বাশ্বতচর্চার বহর। এ হল কালের ডাক। নিজের রাজনৈতিক আদর্শের অনুসারী না হলে কাগজে প্রতিবেদন আটকে দেওয়ার মানসিকতা ছেড়ে দিয়ে খুলে দিতে হবে জ্ঞানচর্চার ক্ষেত্র। এতে সমাজের বৌদ্ধিকবিকাশ হবে। দ্রুততার সাথে সে কাজ করতে পারে লিটল ম্যাগাজিন আর বইমেলা। ভারতের পূর্বপুরুষদের জ্ঞানচর্চার গৌরবজনক সেই লেগেসি বইমেলার মাধ্যমে, বইপড়ার অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে আমাদের বহন করতে শিখতে হবে। আমাদের ভাবীকালকে সম্মৃদ্ধ করার দায়িত্ব তুলে নিতে আমাদেরই। কলকাতা হোক কিংবা আগরতলা, বইমেলার আয়োজন তবেই আরও সফল হবে।


You can post your comments below  
নিচে আপনি আপনার মন্তব্য বাংলাতেও লিখতে পারেন।  
বিঃ দ্রঃ
আপনার মন্তব্য বা কমেন্ট ইংরেজি ও বাংলা উভয় ভাষাতেই লিখতে পারেন। বাংলায় কোন মন্তব্য লিখতে হলে কোন ইউনিকোড বাংলা ফন্টেই লিখতে হবে যেমন আমার বাংলা কিংবা অভ্রো কী-বোর্ড (Avro Keyboard)। আমার বাংলা কিংবা অভ্রো কী-বোর্ডের সাহায্যে মাক্রোসফট্ ওয়ার্ডে (Microsoft Word) টাইপ করে সেখান থেকে কপি করে কমেন্ট বা মন্তব্য বক্সে পেস্ট করতে পারেন। আপনার কম্পিউটারে আমার বাংলা কিংবা অভ্রো কী-বোর্ড বাংলা সফ্টওয়ার না থাকলে নিম্নে দেয়া লিঙ্কে (Link) ক্লিক করে ফ্রিতে ডাওনলোড করে নিতে পারেন।
 
Free Download Avro Keyboard  
Name *  
Email *  
Address  
Comments *  
 
 
Posted comments
মন্তব্যের তারিখ (Posted On)মন্তব্যকারির নাম (Name)মন্তব্য (Comment)
06.03.2024সুমনা মিশ্রতথ্যসমৃদ্ধ লেখা, ভালো লাগলো পড়ে।