প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য কিছু সংকেত ইঙ্গিত বা সতর্কীকরণ
জাস্টিস এস সি দাস (অবসরপ্রাপ্ত) আগরতলা, ত্রিপুরা
জীবন ও জগৎ অতি বিচিত্র। ব্যাখ্যার অতীত। হাজার হাজার জীব, জন্তু, সরীসৃপ, কীট পতঙ্গের স্থান এই জগত। ‘মানুষ’ এর মধ্যে শ্রেষ্ঠ। অন্য সকলের উপর প্রভুত্ব করে। 'A human life is precious'। ভগবানের সৃষ্ট শ্রেষ্ঠ জীব। কিন্তু সব সৃষ্ট জীব জন্তুর মত মানুষও সৃষ্টি হচ্ছে ও ধ্বংস হচ্ছে। মানব জীবন সব চাইতে কঠিন। জন্মের পরে বুলি ফোটার সময় থেকেই শিক্ষার পাঠ শুরু হয়ে যায়। Academic life কে বিভিন্ন স্তরে ভাগ করা যায়। তবে মাধ্যমিক/উচ্চ মাধ্যমিক স্তর থেকেই ভবিষ্যৎ carier গঠনের জন্য লক্ষ্য স্থির হতে থাকে। বস্তুত, এই সময় থেকেই যার যে বিষয়ে interest থাকে সেই লক্ষ্য স্থির করে এগিয়ে গেলে লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ হতে পারে।
Academic life এ ভালো result করে উত্তীর্ণ হওয়া আর পরবর্তী জীবনে carier গঠন এর জন্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় কৃতকার্য হওয়ার মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে। যদিও Academic life এও প্রতিযোগিতা রয়েছে। কিন্তু তা অত্যন্ত সীমিত। বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় সীমাহীন প্রতিযোগিতা থাকে। কোন previous assesment করার উপায় নাই। এ ক্ষেত্রে নিজেকেই সম্পুর্ন রূপে তৈরি করার দায়িত্ব নিজের উপরই বিদ্যমান। তবে ঐ প্রচেষ্টা ছাত্রবস্থা থেকে শুরু করলে success এর হারও বেশী হয়।
Academic life এর সময় থেকেই নিজের অভ্যাসকে তৈরি করা সহজ। যেমনঃ-
১) পরীক্ষার জন্য সম্পুর্ন course টা ভাল করে পড়া। যাতে subject সম্পর্কে একটা সম্যক জ্ঞান থাকে।
২) তারপর selective প্রশ্নভিত্তিক study ভাল score এর জন্য করা যায়।
৩) হাতের লেখার regular practice করা। সবার হাতের লেখা মুক্তোর মত হবে কথা নেই। কিন্তু যাতে সহজে পড়া যায়, অন্তত পক্ষে সেরুপ লেখার অভ্যাস করা।
৪) যেসব subject এ descriptive প্রশ্ন থাকে সেগুলো উত্তর দেওয়ার জন্য লেখার speed বাড়ানো। বাল্যাবস্থা থেকে অভ্যাস করলে লেখার সৌন্দর্য বজায় রেখেও speed বাড়ানো যায়।
৫) পড়ার সময় খুব attentive থাকলে খুঁটিনাটি জানা ও বুঝা যায়। মনে রাখতে হবে career সংক্রান্ত পরীক্ষার সময় খুঁটিনাটি বিষয়ের উপরই বেশী জোর দেওয়া হয়।
৬) এখন যে কোন চাকুরীর ক্ষেত্রে লিখিত পরীক্ষা বাধ্যতা মূলক। তাই competitive লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি থাকা বাঞ্ছনীয়। অন্য কোনভাবে সময় নষ্ট না করে নিজের aims & target fix করে নিয়ে প্রস্তুতি নিতে থাকলে সাফল্য আসতে বাধ্য।
৭) লিখিত পরীক্ষার খাতাকে clean, consistent and disciplined রাখা উচিৎ।
৮) খাতার বাঁ পাশে ও উপরে margine রাখা। একটা কাল্পনিক দাগ বাঁ ভাজ দিয়ে দিলেই হয়। অনেকে স্কেল/পেন্সিল দিয়ে লাইন টেনে অহেতুক সময় নষ্ট করে। মনে রাখতে হবে competitive পরীক্ষার ক্ষেত্রে প্রতিটি মুহূর্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৯) একটা শব্দের সঙ্গে আর একটি শব্দ বাঁ একটা লাইনের সঙ্গে আর একটা লাইন গাদাগাদী করে লেখা কিছুতেই উচিৎ নয়।
১০) উত্তর পত্রে এমন একটা impression draw করাতে হবে যে candidate একজন systematic এবং disciplined ব্যাক্তি।
১১) প্রশ্নপত্র হাতে পেয়ে সম্পূর্ণ প্রশ্নটা একবার ভাল করে পড়ে নেওয়া উচিৎ। option থাকলে কোন প্রশ্নটায় ভাল score করে ও অল্প কথায় সঠিক উত্তর দেওয়া যাবে সেটা নির্ধারণ করে লেখা উচিৎ।
১২) উত্তর লেখার সময় আবার প্রশ্নটাকে ভালভাবে পড়া উচিৎ যাতে প্রশ্নের যা requirement উত্তরে তাই শুধু লেখা হয়। প্রশ্ন না বুঝে অবান্তর লিখলে impression খারাপ হতে বাধ্য এবং এতে অন্য প্রশ্নের উত্তরের মূল্যায়নে ও প্রভাব পরতে বাধ্য।
১৩) নিজের sincerety, honesty and devotion লিখিত পরীক্ষায়ও দেখানো সম্ভব। সেজন্যে উত্তর লেখার সময় প্রশ্নের ভাগ বা group এবং মূল নম্বরের সঙ্গে sub নম্বর থাকলে, যেমন “Ans to- part- ‘A’ & No-1 (b)” ইত্যাদি পরিষ্কার করে লেখা উচিৎ।
১৪) পরীক্ষাকে কখনই অতিরিক্ত গুরুত্ব (seriousness) দিয়ে দেখা উচিৎ নয়। এতে স্মৃতি বিভ্রম হতে পারে। স্মৃতি শক্তি ধরে রাখার জন্য calm & cool থাকা বাঞ্ছনীয়। প্রয়োজনে meditation করা যেতে পারে।
১৫) যে কোন পরীক্ষার আগে বিনিদ্র কাটানো একদম উচিৎ নয়। Anxiety free থাকতে হলে সুনিদ্রা ও সুষম খাদ্য যাতে কোন উদ্বেগ না হয় তা বাঞ্ছনীয়। পরীক্ষার নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বেই পরীক্ষা কেন্দ্রে relaxly পৌঁছানো উচিৎ। শেষ মুহূর্তে তাড়াহুড়া করতে গেলে মানসিক চাপ সৃষ্টি হয়। পরীক্ষার প্রয়োজনীয় কাগজ কলম অর্থাৎ Admit Card ও Pen ইত্যাদি আগে থেকেই ready করে একটা নির্দিষ্ট স্থানে (অভ্যাস মত) রাখা উচিৎ যাতে কোন ভাবেই miss না হয়।
১৬) পরীক্ষার হলে একাগ্র থাকাটা একান্তই বাঞ্ছনীয়। বিশেষ করে competitive exam এর। কাউকে সাহায্য করা বা কারও থেকে সাহায্য নেওয়া কোনটাই উচিৎ নয়।
১৭) যদি বিভিন্ন group এ প্রশ্ন থাকে তবে consistency রাখার জন্য group wise প্রশ্নের sequence অনুযায়ী উত্তরপত্র লেখা উচিৎ। টুকরো টুকরো উত্তর লেখা বাঞ্ছনীয় নয়। এতে অনেক পরীক্ষকই বিরক্ত হন। এরূপ ক্ষেত্রে মূল্যায়নে সঠিক reflection হয় না।
১৮) প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষায় ভাল score করতে হলে written এ সঠিক score করতে পারলে viva-voce তে একটু কম পেলেও merit list এ উপরের দিকে থাকা সম্ভব হতে পারে।
১৯) Short question এর উত্তর short হওয়াই বাঞ্ছনীয়। নির্দেশিত শব্দ থাকলে তার মধ্যেই উত্তর সীমাবদ্ধ রাখা উচিত ।
২০) Multiple choice এর question থাকলে, সেগুলো প্রথমেই ঠাণ্ডা মাথায় উত্তর দেওয়া উচিৎ। প্রশ্নে যেভাবে উত্তর চাওয়া হয় ঠিক সেই ভাবেই উত্তর দেওয়া উচিৎ। যেমন – প্রশ্নে চাওয়া হয়েছে write the correct answer out of multiple choices -এ ক্ষেত্রে শুধু correct answer টাই লেখা উচিৎ। অনেকেই প্রশ্ন লেখার পর- উত্তরটা লেখে এবং এতে সময় নষ্ট করে। আবার অনেকে শুধু প্রশ্নের serial number এবং multiple choice এর serial number টা লিখে দেয় যা সঠিক নয়। প্রশ্নে যেভাবে উত্তরটা চেয়েছে ঠিক সেভাবেই লিখতে হবে।
২১) যেসব পরীক্ষায় wrong answer এর জন্য negative marking হয় সে সব ক্ষেত্রে উত্তর সম্পর্কে sure বা confirm না হলে আন্দাজের উপর বাঁ অনুমান করে উত্তর দেওয়া অত্যন্ত বিপজ্জনক। এ ধরনের ঝুঁকি পরিত্যজ্য।
২২) OMR (optical mark reading) system এ পরীক্ষা হলে পরীক্ষা সংক্রান্ত নিয়মাবলী ভালভাবে জেনে নেওয়া উচিৎ। নিয়মাবলী সম্পর্কে ওয়াকিবহাল না হলে সাধারন ভুলের জন্য পরিনাম খারাপ হতে পারে।
২৩) "Grammar is a good master but a bad dictator"- কেহ কেহ বলে থাকে। তবে এটা ঠিক যে descriptive প্রশ্নোত্তরের ক্ষেত্রে grammatically সম্পূর্ণ correct English না লিখতে পারলেও বিরাট কিছু ক্ষতির কারন নাও হতে পারে। তবে sentence এর meaning যাতে উল্টো হয়ে না যায় সেটা লক্ষ্য রাখতে হবে। যদি পরীক্ষাটা English subject এর তবে অবশ্যই grammatically correct English লিখতে হবে। বাংলা হোক, ইংরাজী হোক, যে কোন ভাষার ক্ষেত্রে grammar অতীব গুরুত্বপূর্ন, তাই grammar সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান থাকা উচিৎ।
২৪) Competitive পরীক্ষার প্রস্তুতিতে selective প্রশ্নও উত্তর পড়ার মাধ্যমে নেওয়া বাঞ্ছনীয় নয়। Subject এর উপর সম্যক জ্ঞান থাকা আবশ্যক। প্রশ্ন কি ধরনের হতে পারে এ সব কল্পনা করে সময় নষ্ট করা নিষ্প্রয়োজন।
২৫) To the point সহজ ভাষায় সংক্ষিপ্ত উত্তর দেওয়ার জন্য practice করা আবশ্যক। যত সংক্ষিপ্ত ও সহজ ভাষায় উত্তর দেওয়া যাবে score ততই ভাল হবে।
২৬) English language এর পরীক্ষার ক্ষেত্রে essay/paragraph writing, substance/precis writing থাকতে পারে। এতে দেখা হয় candidate এর ভাষাজ্ঞান, বিষয়বস্তু জ্ঞান ও constraction জ্ঞান কতটুকু আছে। Essay বা paragraph লেখার নিয়মগুলো বা বৈশিষ্ট্যগুলো জেনে নিলে ভাল Eassy বা paragraph লেখা সম্ভব। substance বা সংক্ষিপ্তসার লেখার নিয়মগুলো জেনে রাখা দরকার। নির্দিষ্ট word বা সংখ্যার মধ্যে বিষয়বস্তুটা লেখাই কৃতিত্বের। precis এর ক্ষেত্রে একটা title দেওয়া আবশ্যিক। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় বহু পরীক্ষার্থী এসব নিয়মের ধার ধারে না। ফলে ভাল score করতে পারে না।
২৭) জ্ঞানী ও অভিজ্ঞ লোকের দ্বারা পরিচালিত coaching centre helpful হতে পারে। কিন্তু ব্যাঙ-এর ছাতার মত গজিয়ে উঠা coaching centre এ গেলে সময় ও অর্থ দুটোই যায়। সে রকম ক্ষেত্রে নিজের মত preparation নেওয়া বাঞ্ছনীয়। নিজের confidence build করা গেলে জীবনের সব ক্ষেত্রেই সাফল্য পাওয়া যায়।
Personality Test বা ইন্টারভিউর সময় কি করবেন ও কি করবেন না
Personality test/ ability test নিয়োগের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মাপকাঠি। অনেক সময় নিয়োগকর্তা Personality test এ সন্তুষ্ট হলে যে কোন ভাবে নিয়োগ করার জন্য সচেস্ট হয়। মনে রাখতে হবে Personality/ability নিয়োগের সময় ও পরবর্তীকালে পদোন্নতির ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
Interview face করার জন্য মানসিক প্রস্তুতি একটা গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। নিজেকে কোন ভাবে inferior ভাবা উচিৎ নয়। মনে করতে হবে যে আমি কোন অবস্থাতেই অন্য কারো হতে হীন নই। জ্ঞানের পরিধি অপরিসীম। এর মধ্যে আমি যতটুকু জ্ঞান অর্জন করেছি তা সঠিক ও confidently করেছি। কোন ফাঁকিবাজি নাই সুতরাং আমি মাথা উঁচু করেই থাকব।
Appearance/first look count a lot কারো কারো ভগবান প্রদত্ত চেহারা অত্যন্ত সুন্দর ও attractive আবার কারো তা নয়। কিন্তু যে কোন ব্যাক্তি পোষাক, চলাফেরা, আচরন ও exposer দ্বারা নিজের সৌন্দর্য প্রকাশ করতে পারে।
ছেলেদের জন্য advisable clean shave, well hair cut and hair dress, ধবধবে সাদা ফুল সার্ট, কালো পেন্ট with বেল্ট, চাকুরীর standard অনুযায়ী coat, tie ইত্যাদি Well fitted black shoe এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে শাড়ী বা সালোয়ার কামিজ যে যেমন উপযুক্ত মনে করে smart dress পরাটা বাঞ্ছনীয়। বোর্ডের সামনে ঢোকবার সময় straight, smart look and confidently ঢুকতে হবে। বসতে না বলা পর্যন্ত বসা উচিৎ নয়। চেয়ারে বসে সঙ্গে সঙ্গে টেবিলের উপর হাত তুলে আরাম দায়ক ভাবে বসাটা বাঞ্ছনীয় নয়। চেয়ারে straight হয়ে বসে straight look এ থাকাটা উচিৎ। মাথা নীচু করে বা মাথা হেট করে নিজের মধ্যে কোন হীনমন্যতা আছে এরূপ ভাব প্রকাশ কোন অবস্থাতেই উচিৎ নয়। মনে রাখতে হবে sympathy and compassion অভিজ্ঞ লোকেরা কখনও অপপ্রয়োগ করে না। Interview মানেই নিয়োগকর্তা উপযুক্ত দক্ষ কাজের লোক চায়।
যে বিষয়ে যে পদের জন্য Interview সে সম্পর্কে সম্যক ধারনা থাকা উচিৎ। খুঁটিনাটি সবকিছুই জানতে হবে এমন কোন কথা নেই। যেটা জানা নেই সেটা পরিষ্কারভাবে without any excuse I did not come across বলে দেওয়া বাঞ্জনীয়।
Oral interview তে শিক্ষা জীবনের যে কোন subject এর উপরে প্রশ্ন করতে পারে। সুতরাং ঐ সব subject এর উপরে একটা preliminary অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন। জিজ্ঞেস করতে পারে স্কুলের বা কলেজের প্রিয় বিষয় কি ছিল? অবশ্যই প্রিয় বিষয়ের উপরে প্রশ্ন করতে পারে to assess depth of the candidate in respect of his/her subject of choice which counts a lot.
প্রতিটি নাগরিকের দ্বায়িত্ব কর্তব্য রাষ্ট্রের প্রতি এবং সংস্থার প্রতি কতটুকু এবং কিভাবে এ বিষয়ে সম্যক জ্ঞান থাকা উচিৎ। যে কোন প্রশ্নের উত্তর সহজ ও সরল ভাষায় অত্যন্ত সংক্ষিপ্তভাবে দেওয়াটা বাঞ্ছনীয়। অতিরিক্ত কথায় অতিরিক্ত দোষ, সুতরাং বর্জনীয়।
সাধারনত এটা বলতে নেই যে আমি সম্পূর্ণ বেকার, কোন কাজকর্ম নেই এবং কিছুই করি না। এরূপ বক্তব্য indicative of effortless person. কোন একটা কাজে বা বিষয়ে পড়াশোনায় even private tuition এ যুক্ত এরূপ বলাটা বাঞ্ছনীয়। চরিত্রের বিশেষ দুর্বলতা কি এরূপ জিজ্ঞাসা করলে বলা উচিৎ আমার শিক্ষা সংস্কৃতি ও আদর্শকে ধরে রাখার জন্য যা করা দরকার সেটাই করতে বিশ্বাস করি এটাই আমার একমাত্র দুর্বলতা।
যারা কোন কর্মে নিয়োজিত আছে where as new employment এর জন্য try করছে তাদের ক্ষেত্রে employment এর experience explain করার প্রশ্ন উঠতে পারে। এরূপ ক্ষেত্রে নিজের ambition ও choice কে সামনে রেখে honestly উত্তর দেওয়াটা বাঞ্ছনীয়। এটা খুবই স্বাভাবিক যে প্রতিটি ব্যক্তি বিশেষ better avenue better resource চাইতে পারে। এটা অন্যায় কিছু নয়।
প্রশ্ন করতে পারে difficult situation (there may be different complex situation) how you will try to manage. এরূপ ক্ষেত্রে সম্ভবত সঠিক উত্তর হবে Cool temperament এ বিষয়টি অনুধাবন করা এবং কেউ যদি irritate করতে চায় সেটা accept না করা এবং surrender না করে নিজের logic টাকে ধীরে ধীরে ভদ্রভাবে present করা সম্ভবত এটা impress করবে। Interview দিতে যাওয়ার সময় একদম তাড়াহুড়ো করা উচিৎ নয়। Well in time প্রস্তুতি নিয়ে নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে হাজির হয়ে relaxed mood এ থাকাটাই advisable. নিজের smartness দেখানোর জন্য অনাবশ্যক কথা বলা উচিৎ নয়। যে কোন query -র উত্তর সংক্ষিপ্ত এবং to the point হওয়াটা বাঞ্ছনীয়।
আপনি কি খেতে ভালবাসেন, অবসর সময়ে কি করতে ভালবাসেন ইত্যাদিও প্রশ্ন হতে পারে আপনার personal assessment এর জন্য। সেক্ষেত্রে well planned উত্তর তৈরি করে নেওয়া উচিৎ।
Personal skill and aptitude counts a lot. It is absolutely a personal practice which one has to inculcate and develop in himself.
(প্রতিবেদনে আলোচ্য তথ্যাবলী ত্রিপুরাইনফো ডটকম কর্তৃক প্রকাশিত TPSC Interview Guide Book (A Beginners Guide for Personality Test & Interview Techniques for TPSC Jobs) - এ প্রকাশিত আমার লেখা তথ্যাবলীর অংশ বিশেষ)