বর্ষণ,ধস,প্লাবনঃ শিয়রে শমন

পান্নালাল রায়

বলছি সেদিনের আগরতলার কথা। বানভাসি শহরের কথা। দিনভর টানা বৃষ্টিতে রাজপথ যেন নদী।ডুবে যাচ্ছে যানবাহন। বিপন্ন স্কুল ফেরত ছাত্রছাত্রী। অর্ধেক ডুবে গেল স্কুলবাস।ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে উদ্ধার করল ছাত্রদের। অফিস ফেরত কর্মচারীরাও রাতে বাড়ি ফিরলেন বুকজল ভেঙে। জলমগ্ন শহরের বিস্তীর্ণ এলাকায় ঘরে ঘরে অরন্ধন।প্রবল বর্ষণে শহর যখন জলবন্দি, তখন ফুঁসছে হাওড়া নদীও। পরদিন হাওড়ার জলস্ফীতিতে রাজধানীর উত্তর ও দক্ষিণ দিকের বিস্তীর্ণ এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ে। দুর্গতদের উদ্ধারে নামে এনডিআরএফ। হাজার হাজার মানুষ আশ্রয় নেয় ত্রাণ শিবিরে।

আগরতলার বর্ষণ দুর্গতির সামান্য ক'দিন পরই শিলচরে ঘটে গেল ভয়াবহ বন্যা বিপর্যয়। বাঁধভাঙা জলস্রোত যে কত দ্রুত একটি শহরকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিতে পারে সাম্প্রতিক কালে শিলচর তার বড় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। কয়েক ঘন্টার মধ্যেই শহরের বিরাট অংশের বাড়িঘরের এক তলার বেশিরভাগ ডুবে যায়। জিনিষপত্র রক্ষা করা দূরে থাক, মানুষ নিরাপদ স্থানে সরে যাবার প্রস্তুতিও নিতে পারেন নি। বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ,বন্ধ ‌পানী‌য়জল সরবরাহও। চার্জ না থাকায় বন্ধ মোবাইলও। রুদ্ধ যোগাযোগের সব পথ।সন্তানসম্ভবা মা সহ শিশু,বৃদ্ধ ও অসুস্থদের অবস্হা অবর্ণনীয়। এবারকার শিলচরের বন্যার কথা শুনে আতঙ্কে শিউরে উঠেছে কৈলাসহরও।কারণ ২০১৮ সালে বাঁধভাঙা মণু নদীর জলস্রোত ভাসিয়ে নিয়ে গিয়েছিল কৈলাসহরের বিস্তীর্ণ অঞ্চল।

শিলচরের বন্যার রেশ কাটতে না কাটতেই মণিপুরের টুপুলে ঘটলো ভয়াবহ ভূমিধসের ঘটনা। রেলপথের নির্মাণ কাজের নিরাপত্তায় নিয়োজিত সেনাদের একটি পুরো শিবিরই চাপা পড়ে যায় ধসের নিচে। পাহাড় ভাঙা ভূমিধসে চাপা পড়ে যায় নির্মীয়মান রেলস্টেশন সহ বিরাট এলাকা।রুদ্ধ হয়ে পড়ে নদীর জলপ্রবাহ।এই ধসে চাপা পড়ে মৃতের সংখ্যা এপর্যন্ত ৪৭। মৃতদের মধ্যে এক বিরাট অংশ সেনা জওয়ান।ত্রিপুরারও দু'জন জওয়ান রয়েছেন এর মধ্যে।উদ্ধার কাজ অবশ্য অব্যাহত। মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত আরও বাড়বে।

এবার আসা যাক রেল ও সড়ক যোগাযোগের কথায়।অবিরাম বর্ষণ আর ধসে মে মাসে বন্ধ হয়ে পড়ে রেলপথ। রেলপথে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় দক্ষিণ অসম,ত্রিপুরা। অনেক অংশে রেললাইন, সেতু ধ্বংস হয়ে যায়। মাটির নিচে চাপা পড়ে যাওয়া হাফলং রেল স্টেশনের ছবি ভাইরাল হয় সামাজিক মাধ্যমে।ক'দিন পরই মেঘালয়ে ধস নেমে বন্ধ হয়ে পড়ে জাতীয় সড়ক।ত্রিপুরা,বরাক উপত্যকা সহ এই অঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা সড়ক পথেও বিচ্ছিন্ন হয়ে হয়ে পড়ে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় যখন রেল ও সড়কপথ সারাই করার কাজ চলছিল, তখনই আবার বর্ষণ, আবার ধস,ভূমি স্খলন।

উপরের এই সব খন্ডচিত্র আমাদের এই অঞ্চলের বর্ষার অভিজ্ঞতা। আগরতলা কিংবা গুয়াহাটি থেকে ট্রেন ছেড়েছে। বদরপুর কিংবা লামডিং পৌঁছেই যাত্রীরা হয়তো দেখবেন ট্রেনের চাকা আর নড়ছেনা।কি ব্যাপার? না,পাহাড় লাইনে ধস। তারপর হয়তো মাঝপথ থেকে ফিরে আসতে হল।সড়ক পথের চিত্রতো আরও বিপজ্জনক।শিলং রোডে যাতায়াতের পথে হঠাৎ সামনে ধস দেখে দাঁড়িয়ে পড়ল বাস। হয়তো তখন পেছনে ফেরারও উপায় নেই। হাঁটু অব্দি কাদা মাড়িয়ে লটবহর নিয়ে হেঁটেই আসতে হবে কিছুটা পথ। তারপর যদি সামনে কোনো যানবাহন পাওয়া যায়। অনেক সময় ঘন্টার পর ঘন্টা আটকে পড়ে থাকতে হয় বিপজ্জনক জায়গায়।কখনও একাধিক দিনও। যাত্রীদের তখন অবর্ণনীয় দুর্ভোগ।পাহাড় লাইনে রেলপথ যখন মিটার গেজ ছিল তখনও বর্ষায় ঘন ঘন ধস নামতো। এখন ব্রডগেজ হবার পরও একই অবস্থা। পাহাড়ে সড়ক পথেরও বিস্তর উন্নয়ন ঘটানো হয়েছে সাম্প্রতিক কালে। কিন্তু বর্ষায় ধসের বিপদ পিছু ছাড়ছে না তার।আর এবার যেন ঝড়,জল,ধসের তান্ডব আরও বেশি। জাতীয় সড়কের ধস সরিয়ে যানবাহন চলাচল শুরু করার ক'দিনের মধ্যেই আবার প্রবল বর্ষণে ধস নামছে।তীব্র বেগে পাহাড় থেকে জল নামছে। পাহাড়ের মাটি ভেঙে নেমে আসছে রাস্তায়। ভয়াবহ এই দৃশ্য দেখে আঁতকে উঠছে মানুষ।

প্রায় প্রতি বৎসরই এধরণের অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়ে মানুষ এখন ভাবছেন এ থেকে পরিত্রাণের পথ কি? কেন এরকম ভয়াবহ দুর্যোগ নেমে আসছে? এমনিতেই যোগাযোগ অপ্রতুলতায় দীর্ঘদিন ধরে ধুঁকছিল এই অঞ্চল। এবার যখন রেল ও সড়ক যোগাযোগের সুযোগ বৃদ্ধির বহুমুখী উদ্যোগ কার্যকরী হচ্ছে তখন রুষ্ট প্রকৃতির কোপানলে পড়ছে এই অঞ্চল।আর প্রকৃতি রুষ্ট হবার বহুমুখী কারণও মানুষই সৃষ্টি করেছে। মানুষ তার আশু প্রয়োজনে কিংবা লোভের বশবর্তী হয়ে ধ্বংস করছে বনাঞ্চল। উন্নয়নের নামে প্রকৃতির সঙ্গে চলছে যথেচ্ছাচার। এসবের ফলশ্রুতিতে কখনও অনাবৃষ্টি, আবার কখনও চলছে অতিবৃষ্টি। বনজঙ্গল,পাহাড় বৃষ্টির জল বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারছেনা। দ্রুত বেগে তা নেমে আসছে নদী নালা ছড়ায়। কিন্তু নদী নালার নাব্যতাও কমে গেছে অনেক।কমে গেছে তার ধারণ ক্ষমতা।ফলে একনাগাড়ে ভারী বর্ষণ হলেই প্লাবন তার অনিবার্য পরিণতি।

উত্তর পূর্বাঞ্চলে মোট বনভূমির পরিমাণ ১লাখ ৭০হাজার ৫৪১ বর্গ কিমি, যা এই অঞ্চলের মোট ভৌগোলিক এলাকার ৬৫.০৫ শতাংশ। গোটা দেশে বনভূমির পরিমাণ ৭লাখ ১২ হাজার ২৪৯ বর্গ কিমি,যা দেশের মোট ভৌগোলিক এলাকার ২১.৬৭ শতাংশ। অর্থাৎ উত্তর পূর্বাঞ্চলে বনভূমির পরিমাণ জাতীয় হারের চেয়ে বেশি হলেও আত্মসন্তুষ্টির কোনো অবকাশ নেই।পূর্বোত্তরের মতো এলাকায় যতটা বনভূমি থাকা প্রয়োজন তা আজ সুরক্ষিত থাকছে কিনা সেটাই প্রশ্ন। দেশের অন্যান্য অংশের তুলনায় পূর্বোত্তরে বনভূমি হ্রাসের হার অধিক।ইন্ডিয়া স্টেট ফরেস্ট রিপোর্ট ২০২১ অনুসারে গত দুই বছরে উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোত ১০২০ বর্গ কিমি বনভূমি হ্রাস পেয়েছে। গোটা দেশের তুলনায় তা অনেক বেশি। পরিবেশগত কারণে পূর্বোত্তরের পক্ষে তা নিঃসন্দেহে বিপদের। জনজাতিদের চিরাচরিত জুমচাষ এবং বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের শিকার হচ্ছে পূর্বোত্তরের সবুজ বনভূমি।জুমচাষের জন্য পাহাড়ে অগ্নিসংযোগে ধ্বংস হয় বন। সাম্প্রতিককালে অবশ্য এই অঞ্চলে জুমচাষ কমছে। এছাড়া রাস্তাঘাট, কলকারখানা,রেলপথ সহ নানা উন্নয়ন কাজের জন্য বনভূমির ক্ষতি হয়ে চলেছে।তার পাশাপাশি রয়েছে চোরাই কাঠ কারবারিদের দৌরাত্ম্য।রাতের আঁধারে চলছে বৃক্ষমেধ।সাফ হয়ে যাচ্ছে জঙ্গল। এসবের ফলশ্রুতিতে বাড়ছে নানা সমস্যা। খরা বন্যার তান্ডব, খেতে অজন্মা আর অপরিমিত বৃষ্টিপাতের শিকার হচ্ছে পূর্বোত্তর।পাহাড় কেটে সড়ক হচ্ছে,আহরণ করা হচ্ছে পাথর,গাছ কাটা হচ্ছে। পাহাড়,বনভূমিতে স্বাভাবিক জল প্রবাহ ব্যাহত হওয়ায় বিপর্যয় ঘনীভূত হচ্ছে।ঘন ঘন ধস নামছে। ঘটছে ভূমিস্খলন।বন্ধ হয়ে পড়ছে সড়ক ও রেল যোগাযোগ। যাইহোক, বনভূমির পরিমাণ হ্রাস পাবার পরিপ্রেক্ষিতে নতুন বনসৃজনের উপরও গুরুত্ব আরোপ করা হচ্ছে।প্রতি বৎসর ঘটা করে বনমহোৎসব হচ্ছে। হচ্ছে বৃক্ষরোপণ।প্ল্যান্টেশন সহ প্রাকৃতিক বন সৃজনে ব্যয় হচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ। কিন্তু শেষপর্যন্ত ধ্বংস ও সৃষ্টির মধ্যে কতটুকু সামঞ্জস্য বজায় থাকে, বনসৃজন কতটা সফল হয় তা ভবিষ্যতই বলতে পারবে।

এবার বৃষ্টিপাতের কথায় আসা যাক। উত্তর পূর্বাঞ্চলে জুন - সেপ্টেম্বর ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। সর্বাধিক বৃষ্টিপাত হয় জুনে। বছরে গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ২০০০ মিমি। তবে অঞ্চল ভিত্তিতে তা অনেক সময় ১৫০০ মিমি থেকে ১২০০০ মিমি হয়ে থাকে।যেমন চেরাপুঞ্জিতে ১১,৪৬৫ মিমি বৃষ্টিপাত।পূর্বোত্তরের পাহাড়ি এলাকায় ২০০০ থেকে ৩০০০মিমি বৃষ্টিপাত হলেও কোহিমা ও ইম্ফলে তা আবার ২০০০ মিমি'র কম। ত্রিপুরায় মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বেশি বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। জুন মাসেই তার মাত্রা বেশি।রাজ্যে গড়ে বছরে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১৯২২ থেকে ২৮৫৫ মিমি। সমস্যাটা হচ্ছে তখনই যখন বৃষ্টিপাতের ধারাবাহিকতা বজায় থাকে না। গোটা মাসে যা বৃষ্টিপাতের কথা তা যদি দু'তিন দিনেই হয়ে যায় তাহলেতো বিপর্যয় অনিবার্য।গত ১৭ জুন আগরতলায় এমনটাই হয়েছে।অবিরাম ১৬৫ মিমি বৃষ্টিপাত হয়েছে। শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা জলমগ্ন হয়ে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ ডেকে এনেছে মানুষের। উজানে ভারী বৃষ্টিপাতেও হাওড়ায় জলস্ফীতি ঘটেছে।প্লাবিত হয়েছে শহর সন্নিহিত বহু এলাকা।

এবারকার শিলচরের ভয়াবহ বন্যাও অতীতের সমস্ত রেকর্ড ছাপিয়ে গেছে।১৯ জুন রাত থেকে বাঁধভাঙা জল ঢুকতে শুরু করে শহরে।২০ জুন দুপুরের মধ্যে শিলচরের বিরাট অংশই জলের নিচে চলে যায়। তারপর থেকে চারদিকে শুধু জল আর জল।লক্ষ লক্ষ লোকের একটি শহর যদি দিনের পর দিন ২/৩ ফুট থেকে ১০/১২ ফুট জলের তলায় থাকে তাহলে মানুষের বিপর্যয় কতটা হতে পারে তা অনুমান করতে অসুবিধা হয়না।দিনের পর দিন জল নেই, বিদ্যুৎ নেই,অনেকের ঘরে খাবার নেই।হেলিকপ্টারে জল ও খাবারের প্যাকেট ফেলা হলেও প্রয়োজনের তুলনায় তা যে নগণ্য ছিল সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। শহরের বিভিন্ন জায়গায় জলের এত তীব্র স্রোত ছিল যে, নৌকা করেও উদ্ধার কাজ ব্যাহত হচ্ছিল। কোথাও নৌকাও উল্টে গেছে। পরিস্থিতি পর্যালোচনায় সপ্তাহ কালের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা শিলচরে এসেছেন তিনবার।বেতুয়াকান্দি নামে এক জায়গায় বাঁধ কেটে দেয়ায় ফলেই এই ভয়াবহ বিপর্যয় বলে অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু সেদিকে আগে নজর দেয়া হলোনা কেন তা নিয়ে কথা উঠছে।এই বাঁধ কাটার অভিযোগে ইতিমধ্যে অবশ্য চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।শুধু শিলচর নয়, গোটা বরাক উপত্যকাই বন্যার কবলে পড়েছে এবার।

বর্ষণ,ধস,প্লাবন ইত্যাদির মতো বিপর্যয় যেন বর্ষায় পূর্বোত্তরের নিত্য সঙ্গী হয়ে গেছে। হয়তো শিলচরের এবারের বন্যার রূপ ভয়ঙ্কর, কিন্তু ব্রহ্মপুত্র উপত্যকা সহ পূর্বোত্তরের নানা এলাকা প্রায় বছরই বন্যার কবলে পড়ে।ব্যতিক্রম নয় ত্রিপুরাও।এবারও হয়েছে। মিজোরাম সহ অসমের ডিমা হাসাও জেলা ধসের কবলে পড়ে।জীবন ও সম্পদ হানি ঘটে।যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

কিন্তু এসব থেকে কি পরিত্রাণের পথ নেই? আগামী দিনে কি এধরণের বিপর্যয় আরও বাড়বে? নানা প্রশ্নকন্টকিত আমাদের মন। তবে আগে ভাগেই সতর্ক হলে বিপর্যয়ের মাত্রা হ্রাস করা যায়, ভবিষ্যতের আরও বড় বিপর্যয়ের সম্ভাবনাও কিছুটা হ্রাস করা যায়। বিজ্ঞানীরা বারবার সতর্ক করছেন। পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বাড়ছে। আবহাওয়ার চরিত্র দ্রুত বদলাচ্ছে। কিন্তু আমাদের সম্বিত ফিরছে কই! চলছে অরণ্য নিধন। কোথাও নদী শাসন। কোথাও রুদ্ধ হচ্ছে স্বাভাবিক জল প্রবাহ। কমছে নদীর নাব্যতা। আবার শহরে জলনিষ্কাশনী নালায় আবর্জনা, জলাশয় কমছে, চারদিকে আরসিসি'র সমারোহ। বৃষ্টির জলেই আজ শহর গুলো ডুবে যাচ্ছে। নদী নালারও জল ধারণ ক্ষমতা কমে যাওয়ায় জলস্ফীতিতে বারবার বিপর্যস্ত হচ্ছে নিম্নাঞ্চল।সব মিলিয়ে আজ যেন আমাদের শিয়রে শমন।এখনই সতর্ক না হলে আরও অনেক বড় ধরনের বিপর্যয় অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য।


You can post your comments below  
নিচে আপনি আপনার মন্তব্য বাংলাতেও লিখতে পারেন।  
বিঃ দ্রঃ
আপনার মন্তব্য বা কমেন্ট ইংরেজি ও বাংলা উভয় ভাষাতেই লিখতে পারেন। বাংলায় কোন মন্তব্য লিখতে হলে কোন ইউনিকোড বাংলা ফন্টেই লিখতে হবে যেমন আমার বাংলা কিংবা অভ্রো কী-বোর্ড (Avro Keyboard)। আমার বাংলা কিংবা অভ্রো কী-বোর্ডের সাহায্যে মাক্রোসফট্ ওয়ার্ডে (Microsoft Word) টাইপ করে সেখান থেকে কপি করে কমেন্ট বা মন্তব্য বক্সে পেস্ট করতে পারেন। আপনার কম্পিউটারে আমার বাংলা কিংবা অভ্রো কী-বোর্ড বাংলা সফ্টওয়ার না থাকলে নিম্নে দেয়া লিঙ্কে (Link) ক্লিক করে ফ্রিতে ডাওনলোড করে নিতে পারেন।
 
Free Download Avro Keyboard  
Name *  
Email *  
Address  
Comments *  
 
 
Posted comments
Till now no approved comments is available.