জল সংকট তীব্র হবার ইঙ্গিত

পান্নালাল রায়

December 16, 2024

বর্ষা বিদায় নিয়েছে ইতিমধ্যে।হেমন্ত শেষে শীত পড়তেই শুরু হয়ে যাবে জল সংকট।শুখা মরসুমে দিনে দিনে সংকটের তীব্রতা বাড়বে।কিছুদিন আগের প্রবল বর্ষণ আর প্লাবনের স্মৃতি ধূসর হবার আগেই আরেক সংকট!এবারকার গ্রীষ্মের প্রবল তাপ প্রবাহ আমাদের উদ্বেগ বাড়িয়ে দিয়েছিল।গ্রীষ্মে টানা অনাবৃষ্টির পাশাপাশি পানীয় জলের সংকট নিয়েও তখন আলোচনা-বিশ্লেষণ হয়েছে।ভূগর্ভস্থ জলস্তর নেমে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে সম্ভাব্য ভয়াবহ বিপর্যয় নিয়েও সাবধান বাণী উচ্চারিত হচ্ছে।প্রাকৃতিক বন ধ্বংসের কারণে এই অঞ্চল বিপর্যয়ের মুখে পড়ছে।বন সুরক্ষার পাশাপাশি বন সৃজন সহ ভূগর্ভস্থ জলের নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের উপর আজ ব্যাপক গুরুত্ব আরোপ করা হচ্ছে।

কয়েক মাস আগে প্রবল তাপ প্রবাহে আমরা অতিষ্ঠ সবাই। ভোটের ভরা মরসুমেও সংবাদ মাধ্যমে তখন খবর গরম আর গরম। তৃষ্ণার্ত চাতকের মতোই যেন সবার নজর আবহাওয়ার পূর্বাভাসের দিকে।কবে নামবে বৃষ্টি? কবে অবসান হবে গা জ্বলা গরমের? গ্রীষ্মে অবশ্য তেমন একটা বৃষ্টিপাতের কথা নয়।তবে আগে দেখা যেত ক'দিন একটানা প্রখর রোদের পর ধেয়ে আসত কালবৈশাখি।ঠান্ডা স্পর্শ পেত ধরিত্রী।মাঝে মাঝে বর্ষণ গ্রীষ্মের গরমকে সহনশীলতার পর্যায়ে রাখত।এবার একদিকে টানা অনাবৃষ্টি এবং অপরদিকে প্রবল তাপ প্রবাহ পরিস্থিতিকে যেন অসহনীয় করে তুলেছিল। প্রকৃতির এই রুদ্রমূর্তি নিয়ে তখন নানা বিচার বিশ্লেষণ শুরু হয়।কেন এমনটা ঘটছে? ভবিষ্যতেও কি এই ধারা অব্যাহত থাকবে?স্বাভাবিক ভাবেই এই সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে বনায়নের উপর সবাই গুরুত্ব আরোপ করছেন।কিন্তু পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবার পর অর্থাৎ বৃষ্টিপাতে তাপ প্রবাহ হ্রাস পেতেই আমাদের কাছে সেই গুরুত্ব হ্রাস পেয়ে যায় বললে হয়ত ভুল বলা হবে না।কিন্তু ঘটনা হচ্ছে, যে হারে আমরা প্রকৃতিকে ধ্বংস করছি,আহরণ করছি প্রাকৃতিক সম্পদ তা যেন আগামি দিনে আমাদের ভয়াবহ বিপর্যয়ই ডেকে আনছে।আর এই 'আগামি দিন'ও খুব দূরে নয়,সন্নিকটে তা।গত গ্রীষ্মে ব্যাঙ্গালুরু শহরের জল সংকটের কথা জাতীয় সংবাদ মাধ্যমেও অধিক গুরুত্ব পেয়েছে।আর রাজধানী দিল্লির জল সংকটও নিত্য সংবাদ মাধ্যমের শিরোনাম দখল করেছিল।পানীয় জল সহ নিত্য ব্যবহার্য জলের জন্য ব্যাঙ্গালুরুর এক বিরাট অংশ ভূগর্ভস্থ জলের উপর নির্ভরশীল।কিন্তু ভূগর্ভস্থ জলস্তর নেমে যাওয়ায় সংকটের মুখে পড়েছে শহরটি। তবে এই সংকট শুধু ব্যাঙ্গালুরু নয়,আরও অনেক শহর জনপদের দিকে ধেয়ে আসছে তা!অপরিমিত ও অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারে দ্রুত নামছে ভূগর্ভস্থ জলের স্তর।

ভারতবর্ষ হচ্ছে গোটা পৃথিবীর মধ্যে সর্বাধিক ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহারকারী দেশ।প্রতি বছর ভারতে প্রায় ২৫৩ বিলিয়ন কিউবিক মিটার ভূগর্ভস্থ জল নিষ্কাশন করা হয়,যা কিনা এক্ষেত্রে পৃথিবীর প্রায় ২৫ শতাংশ।অবশ্য সেন্ট্রাল গ্রাউন্ড ওয়াটার বোর্ডের এক তথ্যে প্রকাশ ,২০২২ সালে দেশে ভূগর্ভস্থ জল নিষ্কাসনের অনুমিত পরিমাণ ধরা হয়েছে ২৩৯.১৬ বিলিয়ন কিউবিক মিটার,যার সিংহ ভাগই কৃষিকাজে ব্যবহৃত হয়েছে।সে বছরে ভূগর্ভস্থ জল রিসার্জের পরিমাণ ধরা হয়েছে ৪৩৭.৬০ বিলিয়ন কিউবিক মিটার।উল্লেখ্য, এই রিসার্জের বড় উৎস বৃষ্টির জল।ভূগর্ভস্থ জলের ব্যাপক ব্যবহার হলেও এর পরিমাণ কিন্তু বেশি নয়।পৃথিবীতে যত জল আছে তার মাত্র ১.৭ শতাংশ হচ্ছে ভূগর্ভস্থ জল। আর পৃথিবীর মোট মিষ্টি জলের(ব্যবহার যোগ্য) ৩০.১ শতাংশ হচ্ছে ভূগর্ভস্থ জল। কিন্তু কোনও সম্পদই যেমন 'অফুরন্ত' নয়,তেমনই ভূগর্ভস্থ জল সম্পদও।সেচ কার্যে সবচেয়ে বেশি এর ব্যবহার ঘটছে।পৃথিবীর ৭০ শতাংশ ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহৃত হয় সেচের জন্য।কোনো কোনো দেশে তা ৯০ শতাংশ। আমাদের দেশেও সেচ ও শিল্প-কল কারখানার জন্য ব্যবহারের পাশাপাশি পানীয় জল ও ঘর গেরস্হালীর কাজেও ব্যাপক হারে ভূগর্ভস্থ জলের ব্যবহার হয়ে থাকে।পাঞ্জাবের সবুজ বিপ্লবের সময় ব্যাপক ভাবে ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহৃত হয়েছে সেচ কার্যে। টান পড়েছে ভূগর্ভস্থ জল সম্পদে।বড় বড় শহরের পাশাপাশি গা গঞ্জও পানীয় জল সহ নিত্য ব্যবহার্য জলের জন্য ভূগর্ভস্থ জলের উপর নির্ভরশীল। কিন্তু ব্যাপক ব্যবহারের ফলে দিনে দিনে ভূগর্ভস্থ জলস্তর নামছে।তখন শক্তিশালী পাম্প বসিয়ে মাটির গভীর থেকে আরো গভীরের জল টেনে আনা হচ্ছে।কিন্তু এভাবে ভূগর্ভস্থ জলস্তর নেমে যাওয়া আগামী দিনের জন্য ভয়াবহ সংকট ডেকে আনছে।উল্লেখ করা যায় যে,দেশের এক বিপুল সংখ্যক মানুষের কাছেই ভূগর্ভস্থ জল হচ্ছে পানীয় জলের অন্যতম উৎস। তাই এর জলস্তর নামতে থাকায় পানীয় জল সহ নিত্য ব্যবহার্য জলের ক্ষেত্রে ভয়াবহ বিপর্যয় ঘনীভূত হচ্ছে।সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা,এ ব্যাপারে এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা গ্রহণ না করলে ২০৩০ সালের মধ্যে দেশ পানীয় জলের তীব্র সংকটের মুখে পড়বে।গত গ্রীষ্মের ব্যাঙ্গালুরুর জল সংকট এর ট্রেলার কিনা কে জানে!

আমাদের উত্তর পূর্বাঞ্চল প্রসঙ্গে প্রথমেই এই অঞ্চলের বৃহৎ রাজ্য অসমের কথা উল্লেখ করা যায়।অসমে ব্রহ্মপুত্রের মতো বিরাট নদী ছাড়া আরও অনেক নদী-নালা,খাল বিল রয়েছে।কিন্তু এই বিপুল ভূতল জলরাশি সত্ত্বেও রাজ্যটিতে ভূগর্ভস্থ জলের ভালো ব্যবহার হয়ে থাকে।বছরে রাজ্যটিতে ২.৬৫ বিলিয়ন কিউবিক মিটার ভূগর্ভস্থ জল নিষ্কাশন করা হয়। গুয়াহাটি শহরে পানীয় জলের এক বিপুল অংশের চাহিদা মেটানো হয় ভূগর্ভস্থ জলের মাধ্যমে।কিন্তু গুয়াহাটি শহরের ভূগর্ভস্থ জলস্তর ২০২২ সাল থেকেই 'আধা সংকট' জনক স্তরে রয়েছে।দিন দিন শহরটিতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে ভূগর্ভস্থ জলের উপর চাপ বাড়ছে।নামছে জলস্তর।এই অবস্থা অব্যাহত থাকলে ভূগর্ভস্থ জলস্তর 'সংকট' জনক অবস্থায় পৌঁছতে পারে বলে সেন্ট্রাল গ্রাউন্ড ওয়াটার বোর্ডের এক আধিকারিক আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। স্বাভাবিক ভাবেই এতে জল সংকট তীব্র আকার ধারণ করতে পারে।

এবার আসা যাক ত্রিপুরার প্রসঙ্গে। ত্রিপুরাতে পানীয় জলের বৃহৎ অংশের চাহিদা মেটানো হয় ভূগর্ভস্থ জল দিয়ে।সরকারি ভাবে সরবরাহকৃত জলের সিংহ ভাগই ভূগর্ভস্থ জল। ত্রিপুরায় অবশ্য বড় কল কারখানা না থাকার জন্য এবং সেচ কার্যে ব্যবহার না হওয়ায় অন্যান্য জায়গার তুলনায় ভূগর্ভস্থ জলের উপর চাপ কম পড়ছে।তবে আত্মসন্তুষ্টির অবকাশ নেই।এখনই সতর্ক হতে হবে।ত্রিপুরাতেও ভূগর্ভস্থ জলস্তর নামছে।ত্রিপুরায় অবশ্য নদী নালা ও জলাশয়ের জল এবং ভূগর্ভস্থ জল ছাড়াও পাহাড়ি এলাকায় বৃষ্টির জল সংরক্ষণ করেও কিছুটা প্রয়োজন মেটানো হয়।রাজ্যের জম্পুই পাহাড়ে প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই রয়েছে বড় বড় ট্যাঙ্ক। সে সব ট্যাঙ্কে বৃষ্টির জল সংরক্ষণ করে ঘর গেরস্হালীর প্রয়োজন মেটানো হয়।উল্লেখ্য, মিজোরামেও বৃষ্টির জল সংরক্ষণ করে এর বহুল ব্যবহার রয়েছে।রয়েছে পূর্বোত্তরের অন্যান্য পাহাড়ি এলাকাতেও।দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির জল সংরক্ষণেও এখন গুরুত্ব আরোপ করা হচ্ছে। গ্রাম শহর সর্বত্র বৃষ্টির জল সংরক্ষণে জলশক্তি মন্ত্রক থেকেও প্রচার চালানো হচ্ছে।সেই সঙ্গে জলের অপচয় রোধেও সচেতনতা মূলক প্রচারাভিযান চলছে।

গ্রীষ্মে প্রবল তাপ প্রবাহ ও টানা অনাবৃষ্টির জন্য প্রাকৃতিক বনাঞ্চল হ্রাসের বিষয়টাকেও অনেকে দায়ী করছেন।গত কয়েক দশকে প্রাকৃতিক বনাঞ্চল বহুলাংশে কমে গেছে।এর কারণ হচ্ছে নির্বিচারে বন ধ্বংস, বন দস্যুদের বৃক্ষমেধ এবং রাস্তাঘাট সহ উন্নয়নের নামেও বনের উপর কোপ পড়েছে।ত্রিপুরা সহ উত্তর পূর্বাঞ্চলে যে সামগ্রিক ভাবে বনাঞ্চল ভীষণ ভাবে কমে গেছে এমনটা কিন্তু নয়। তথ্যানুসারে ত্রিপুরার মোট ভৌগোলিক আয়তনের ৬০ ভাগ বনভূমি,আসামে অবশ্য তা মাত্র ৩৫ ভাগ।আর সমগ্র উত্তর পূর্বাঞ্চলের মোট ভৌগোলিক এলাকার ৬৫ ভাগ হচ্ছে বনভূমি।তা হলে আর আশঙ্কার কারণ কি? কিন্তু না,গাছপালা থাকলেও, বৃক্ষরোপণ অব্যাহত থাকলেও কমছে প্রাকৃতিক বন।প্রাকৃতিক বন জঙ্গল সাফ করে বৃহৎ লাভের আশায় লাগানো হয়েছে শাল,সেগুন, গামাই ইত্যাদি গাছ।ত্রিপুরা প্রসঙ্গে উল্লেখ করা যায়,আগরতলার আশপাশ অঞ্চল সহ দক্ষিণ ত্রিপুরার বিস্তীর্ণ এলাকায় ব্যাপক হারে গড়ে উঠেছে রাবার বাগান। আর এই ভাবেই আমাদের সবুজ বনভূমি থেকে হারিয়ে যাচ্ছে চিরহরিৎ বৃক্ষ সমূহ। প্রকৃতির উপর তার এক বিরূপ প্রভাব পড়ছে বলেই মনে করা হচ্ছে।আগরতলায় সাম্প্রতিক কালের প্রবল তাপ প্রবাহ এবং কখনও অনাবৃষ্টি বা কখনও অল্পকালের মধ্যে অতিবৃষ্টির জন্য সাধারণ ভাবে রাবার চাষকেও দায়ী করা হলেও তা বিজ্ঞান ভিত্তিক ব্যাখ্যার দাবি রাখে।ত্রিপুরার পাহাড়ি এলাকার অনেকাংশে জলের উৎস ছোট ছোট ঝর্ণা আর ছড়া।সুখা মরশুমে তা শুকিয়ে যায়।মানুষ তখন তীব্র জল সংকটের সম্মুখীন হন।সাম্প্রতিক কালে এই সংকট দীর্ঘস্হায়ী হচ্ছে।প্রাকৃতিক বন ধ্বংসের প্রভাব পড়ছে ঝর্ণা,ছড়া আর নদী-নালায়।ত্রিপুরার নদীগুলো সব মূলত বৃষ্টি নির্ভর।বর্ষায় কখনও প্রবল বর্ষণের পর দুকূল ছাপিয়ে ছুটে যায় তা।আবার শুখা মরশুমে নদীর বুকে শুধু বালি আর বালি।এক তথ্যে প্রকাশ, ত্রিপুরার গোমতী,মণু,ধলাই,খোয়াই,ফেণী এরকম প্রধান দশটি নদী দিয়ে বছরে ৭৯৩ মিলিয়ন কিউবিক মিটার জল প্রবাহিত হয়।তবে এর সিংহভাগই যে প্রবাহিত হয় বর্ষাকালে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।নদী-নালার উপর দু'ভাবে প্রাকৃতিক বন ধ্বংসের প্রভাব পড়ছে।বৃষ্টিপাত হ্রাস পাওয়ায় শুকিয়ে যাচ্ছে নদীর উৎস,নদীতে দেখা দিচ্ছে জলের অভাব। আবার অল্পকালের মধ্যে একটু বেশি বৃষ্টি হলেই তর তর করে পাহাড় থেকে নেমে আসছে জল।বন্যার কবলে পড়ছে জনপদ।প্রাকৃতিক বন জঙ্গল ঝোপঝাড় সাফ হয়ে যাওয়ায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ভূমি ক্ষয় ঘটছে। নদীর নাব্যতা কমছে,কমছে নদীর ধারণ ক্ষমতা।সব মিলিয়ে প্রাকৃতিক বন ধ্বংসের বিরূপ প্রভাবে তাই শুধুমাত্র তাপ প্রবাহের তীব্রতা বৃদ্ধিই নয়,হঠাৎ অপরিমিত বর্ষণের পর বন্যার আশঙ্কাও বাড়ছে।প্রসঙ্গত এবারকার প্রলয়ঙ্করী বন্যার কথা উল্লেখ করা যায়! দীর্ঘ অনাবৃষ্টির পর অল্প সময়ে প্রবল বর্ষণে নদী নালায় জলস্ফীতিতে ভাসছে জনপদ।সামগ্রিক ভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব পড়ছে জনজীবনে।

যাইহোক, নদী-নালায় জলের প্রবাহ অক্ষুন্ন রাখা সহ পাহাড়ে ঝর্ণার জলধারার শুষ্কতা যাতে দীর্ঘমেয়াদী না হয় তার জন্য প্রাকৃতিক বনাঞ্চলের সুরক্ষা প্রয়োজন। সেই সঙ্গে অবশ্যই চাই নতুন বনসৃজন আর বৃক্ষরোপণে চিরহরিৎ বৃক্ষের প্রাধান্য। দেশে ভূগর্ভস্থ জলস্তর নেমে যাওয়া নিয়ে নানা আশঙ্কার কথাও উচ্চারিত হচ্ছে।ভূগর্ভস্থ জল সম্পদের অপরিমিত,অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার রোধ করার উপর গুরুত্ব আরোপ করা হচ্ছে।আমাদের পানীয় জলের সিংহ ভাগ চাহিদা মিটছে ভূগর্ভস্থ জলের মাধ্যমে।তাই এখনই সতর্ক না হলে আগামী দিনে ভয়াবহ বিপর্যয়ই অনিবার্য পরিণতি!

আরও পড়ুন...


Post Your Comments Below

নিচে আপনি আপনার মন্তব্য বাংলাতেও লিখতে পারেন।

বিঃ দ্রঃ
আপনার মন্তব্য বা কমেন্ট ইংরেজি ও বাংলা উভয় ভাষাতেই লিখতে পারেন। বাংলায় কোন মন্তব্য লিখতে হলে কোন ইউনিকোড বাংলা ফন্টেই লিখতে হবে যেমন আমার বাংলা কিংবা অভ্রো কী-বোর্ড (Avro Keyboard)। আমার বাংলা কিংবা অভ্রো কী-বোর্ডের সাহায্যে মাক্রোসফট্ ওয়ার্ডে (Microsoft Word) টাইপ করে সেখান থেকে কপি করে কমেন্ট বা মন্তব্য বক্সে পেস্ট করতে পারেন। আপনার কম্পিউটারে আমার বাংলা কিংবা অভ্রো কী-বোর্ড বাংলা সফ্টওয়ার না থাকলে নিম্নে দেয়া লিঙ্কে (Link) ক্লিক করে ফ্রিতে ডাওনলোড করে নিতে পারেন।

Free Download Avro Keyboard

Fields with * are mandatory





Posted comments

Till now no approved comments is available.